Skip to main content

Posts

নাইট শিফট জব নিচের গুলাঃ

আসলে ঘটনা কি?

দিনাজপুরে আবহাওয়ার আচরন কিছুটা ভিন্ন রকম। এখানে দিনের বেলায় বেশ ভাল গরম থাকে কিন্তু রাতের বেলায় বিশেষ করে ৩ টার দিকে তাপমাত্রা অনেক নিচের দিকে নেমে যায়। ফলে মানুষ সেসময় বেশ শীতের ঠান্ডা অনুভব করতে থাকে। That is why দিনাজপুরের মানুষ রাতের লেপকাথা গায়ে দিয়ে ঘুমায়, এরকম একটা নিউজ is spreading all over the net.

তাহলে তাপে বাড়ার মুল কারন কি?

মানুষ মনে করতেছে, প্রচুর পরিমানে গাছ কাটার কারনে তাপমাত্রা বৃদ্ধি পেয়েছে। কিন্তু তাপমাত্রা কমাতে গাছের ভুমিকা খুবই নগন্য। তাপমাত্রা কমানোর ক্ষেত্রে সবচেয়ে বেশি সাহায্য করে জ্বলাধার। গত কয়েক বছরে আমাদের দেশের নদী নালা জালাধারগুলো ভরাট করে বাড়িঘর বানানো হয়েছে। তাপমাত্রা অতিরিক্ত বৃদ্ধিত মুল কারন এটাই। যতই গাছ লাগানো হোকনা কেন, তাপমাত্রা কমবে না একটুও যদি জলাধার বাড়ানো না যায়। অনেক নদী এখন মরেই গিয়েছে।  সো, গাছ লাগাচ্ছি আর মনে করতেছি যে তাপ কমবে, সেটা একদম অমুলক। গাছ দিয়ে ভরে ফেল্লেও তাপ কমার চান্স নেই যদি আশেপাশে প্রচুর উন্মুক্ত জলাধার না থাকে। কিছুদিন আগেও ঢাকায় প্রচুর জলাধার ছিল। এয়ারপোর্ট এরিয়া প্রায় নদীর মত ছিল। সব ভরে ফেলা হয়েছে। থার্ড টার্মিনালের ওখানে ছিল এক বিশাল পুকুর। এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নিচ দিয়ে বয়ে গিয়েছিল বিশাল এক লেক। সেটা এখন অদৃশ্য। আশিয়ান সিটিতে ছিল বিশাল এক বিল। সেটা এখন কল্পনার জগতে চলে গিয়েছে। বাকি অন্য এরিয়ার কথাতো বলাই বাহুল্য। ধ্বংসের শেষপ্রান্তে ঢাকার সবগুলো জলাধার। এই জলাধার না করে গাছ লাগিয়ে কোন লাভ নেই বিন্দুমাত্রও

Government Assistant Teacher - 10th Grade

  অনলাইন স্কুল কিন্তু আমাদের দেশে নেই বললেই চলে। শুধুমাত্র সকল স্কুল অনলাইন হয়ে গিয়েছিল কিছুদিন আগে সেটা আমরা সবাই জানি। কি কারনে হয়েছিল সেটাও কারো অজানা নয়। সেই আলোচনায় যাচ্ছি না। তখন যেসব স্কুল অনলাইনে পড়ানো করেছিল তার অধিকাংশই এখন ক্যাম্পাসেই পড়িয়ে থাকে। তবে কিছু কিছু স্কুল এখনো অনলাইনে এবং অফলাইনে ক্লাস করিয়ে থাকে। অনলাইনে যেসব ক্লাস তারা নিয়ে থাকে তার জন্য আলাদাভাবে টিচার নিয়োগ দিয়ে থাকে তারা। মজার ব্যাপার হচ্ছে, এসব স্কুলের অধিকাংশই আমাদের এই দেশে নেই। সবচেয়ে বেশি সংখ্যায় অনলাইন স্কুল আছে আমেরিকাতে। যাইহোক আপনি যদি অনলাইনে বাচ্চাদের স্কুলে ABCD পড়াতে চান তাহলে  এখানে ক্লিক করে এপ্লাই করেন । আর যদি বাচ্চাদেরকে গনিত পড়াতে পারেন যেমন সংখ্যা লেখা শেখানো বা যোগ বিয়োগ অংক শিখাতে যদি পারেন তাহলে  এখানে ক্লিক করে এপ্লিকেশন জমা দিন অন্যদিকে যারা বিদেশি স্কুলের বাচ্চাদের যারা নতুন ভাষা যেমন বাংলা ভাষা যদি শেখাতে চান তাহলে  এখানে ক্লিক করে দরখাস্ত জমা দিয়ে রাখেন মনে রাখবেন, এপ্লাই করলেই যে, নিয়োগ পেয়ে যাবেন তা কিন্তু নয়। তবে যারা এপ্লাই করে রাখেন তারা এপ্লিকেশন Accepted হবার পর বেশ ভাল ব

কত ঘন্টা?

 আর মাত্র কয়েক ঘন্টার অপেক্ষার পালা শেষ হলেই স্মরন কালের ভয়াবহ বৃষ্টির আশংকা দেখা দিয়েছে। এই বৃষ্টি আক্রমন করবে দেশের প্রতিটি কোনায় কোনায়। প্রতিটি জেলা শহরকে এই ঝড় বৃষ্টি লন্ডভন্ড করে চুবিয়ে ডুবিয়ে দিয়ে যাবে। এছারা, অন্য চাকরিগুলোও করতে পারেন নিচের লিষ্ট থেকে