🔴 ১. চীনের বার্তা:
চীন যদি আনুষ্ঠানিকভাবে বা কোনও মাধ্যম থেকে বাংলাদেশকে "প্রস্তুত থাকতে" বলে, তাহলে এটি কেবল কূটনৈতিক সতর্কতা নয়, বরং একটি জিওপলিটিকাল ইঙ্গিত। চীন সাধারণত এমন বার্তা খুব হিসেব করে দেয়।
কোরবানীর আগে ৩০ দিনে ৩০ হাজারে আড়ং এ কাজ করতে চাইলে ক্লিক করেন
🔴 ২. ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা:
যদি ভারত ও পাকিস্তানের মধ্যে কোনো সামরিক সংঘর্ষের সম্ভাবনা তৈরি হয়, তবে তার সরাসরি প্রভাব উপমহাদেশের অন্য দেশগুলির উপরও পড়বে—বিশেষ করে সীমান্তবর্তী বা সংলগ্ন দেশগুলোর উপর, যেমন বাংলাদেশ।
ব্রাক স্কুলে আপনার এলাকায় ৪৫০০০ বেতনে শিক্ষকতা করবেন?
🔴 ৩. বাংলাদেশের ভৌগোলিক ও কূটনৈতিক অবস্থান:
বাংলাদেশ বর্তমানে একটি নিরপেক্ষ অবস্থানে আছে, তবে ভারতের ঘনিষ্ঠ বন্ধু হিসেবে পরিচিত। এই অবস্থানে বাংলাদেশকে কৌশলী ও সচেতন থাকতে হবে যেন কোনো বহিঃচাপ বা সংঘর্ষে অনিচ্ছাকৃতভাবে জড়িয়ে না পড়ে।
🔴 ৪. সম্ভাব্য প্রস্তুতি:
-
সামরিক ও বর্ডার নিরাপত্তা জোরদার।
-
ডিপ্লোম্যাটিক পর্যায়ে সক্রিয়তা বৃদ্ধি।
-
জরুরি খাদ্য/জ্বালানি মজুদ নিশ্চিত করা।
-
গুজব বা ভুয়া তথ্য প্রতিরোধে গণমাধ্যমে নজরদারি।